দড়াটানা, পানগুছি, মধুমতি, পশুর, হরিণঘাটা, মোংলা, বলেশ্বর, ভাংগ্রা, গোসাইরখালী ইত্যাদি নদীসমূহ বাগেরহাটকে করেছে নদী-বিধৌত।
Ø মোলস্নাহাট উপজেলার কেন্দুয়া বিল হতে উৎপত্তি হয়ে চিত্রা নদী নামে নিমনমুখী হয়ে ভৈরব নদী নাম ধারণ করে প্রবাহিত হয়ে দড়াটানা নদী হিসেবে প্রবাহিত হয়ে পয়লাহারা নদী হিসেবে বহমান হয়ে পানগুছি নদী নাম ধারণ করে প্রবাহিত হয়। পরবর্তীতে পানগুছি নদী নিমনমুখে প্রবাহিত হয়ে বলেশ্বর নদী হিসাবে সুন্দরবন হয়ে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে।, যার আনুমানিক দৈর্ঘ্য-১৭৫.০০ কিঃমিঃ
Ø খুলনা জেলার রম্নপসা নদী নিমনমুখে প্রবাহিত হয়ে পশুর নদী নাম ধারণ করে মোংলা ও সুন্দরবন হয়ে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে, যার আনুমানিক দৈর্ঘ্য-৯৫.০০ কিঃমিঃ
Ø বাদোখালী ও যৌখালী বিল হতে বিষ্ণু নদী উৎপত্তি হয়ে নিমনমুখে প্রবাহিত হয়ে কুমারখালী নদী নাম ধারণ করে মোংলা নদী নামে রামপাল উপজেলার পাশ দিয়ে প্রবাহিত হয়ে মোংলার পশুর নদীতে মিলিত হয়েছে। যার আনুমানিক দৈর্ঘ্য-৬৫.০০ কিঃমিঃ
Ø কুমার নদী হতে পানগুছি নদীতে সরাসরি এবং অল্প সময়ে যাতায়াতের জন্য বিআইডাবিস্নউটিএ খনন করে একটি নদী তৈরী করে, যা পস্নানের নদী / কাটাখাল নামে পরিচিত। এর দৈর্ঘ্য ৭.০০ কিঃমিঃ
Ø মোলস্নাহাট ও চিতলমারী উপজেলার পাশ দিয়ে মধুমতী নদী পিরোজপুর হয়ে কালিগঙ্গায় পতিত হয়েছে, যার আনুমানিক দৈর্ঘ্য-৩০.০০ কিঃমিঃ
Ø রম্নপসা উপজেলার আঠারোবেকী নদী হতে ভৈরব নদী নাম ধারণ করে বাগেরহাটের যাত্রাপুরে চিত্রা নদীতে মিলিত হয়েছে, যার আনুমানিক দৈর্ঘ্য-২০.০০ কিঃমিঃ
Ø মোংলা উপজেলার শিলাগাং হতে উৎপত্তি হয়ে খরমা নদী নামে মোড়েলগঞ্জের জিউধরা নামক সহানে ভোলা নদীর সাথে মিলিত হয়ে ভোলা নদী নামে শরণখোলা উপজেলার ভিতর দিয়ে সুন্দরবন ঘেসে বলেশ্বর নদীতে পতিত হয়, যার আনুমানিক দৈর্ঘ্য-৫৫.০০ কিঃমিঃ
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS